কুষ্টিয়ার সন্তান জিয়াউল হক। জন্ম ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬০। তৎকালীন পাকিস্তান নৌবাহিনীতে কর্মরত পিতার কর্মস্থল করাচিতেই কেটেছে শৈশব, কৈশোর আর তারুণ্যের দিনগুলো। ৭৪-এ কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুরের ফিলিপনগরে প্রত্যাবর্তন। মেন্টাল হেলথ নার্সিং, মেন্টাল হেলথ, সাইকিয়াট্রিক রিহাবিলিটেশন-এ পড়াশোনা করেছেন তিনি। সর্বশেষ ইংল্যান্ডের বিস্টল ইউনিভার্সিটি থেকে মেন্টাল হেলথ, ইএমআই এবং ডিমনেশিয়া ম্যানেজমেন্ট কোর্স শেষ করে ইংল্যান্ডেই একটি বেসরকারি মেন্টাল হাসপাতালের ডেপুটি ম্যানেজার এবং ক্লিনিকাল লিড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। নাবিকের নোঙ্গর হয় ঘাটে ঘাটে। শৈশবেই খেলাচ্ছলে কলম হাতে নিয়ে লিখতে বসা। একজন নাবিক পিতার সন্তান লেখক জিয়াউল হকও জীবনের দুই-তৃতীয়াংশ সময়ই দেশের বাইরে কাটিয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পেরিয়ে চাকরির সুবাদে ইংল্যান্ডে স্থায়ীভাবে অবস্থান করে এখন নিয়মিত লেখালিখি করছেন। এ পর্যন্ত তাঁর ২২ টি বই প্রকাশিত হয়েছে।