অবশেষে প্রকাশ পাচ্ছে “১০০১ মুসলিম আবিষ্কার: মুসলিম সভ্যতার অনন্য গৌরবগাথা” বইটি।
সম্পূর্ণ রঙিন, উন্নত কাগজ ও মানসম্মত বাইন্ডিং আপনাকে নিয়ে যাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন এক রোমাঞ্চে।
বইটি রচিত হয়েছে সাড়া জাগানিয়া 1001 Inventions: The Enduring Legacy of Muslim Civilization অবলম্বনে। বইটি প্রতিটি বাংলাভাষী মুসলিমদের সংগ্রহে রাখা আবশ্যক, কেননা:
• মুসলিম সোনালি যুগ বলে তৃপ্তির ঢেকুর তুললেও যখন বলা হয় সভ্যতা বিনির্মাণে মুসলিমদের উল্লেখযোগ্য কি, তখন আমরা ইবনে সীনা, আল-ফারাবিসহ ঘুরে ফিরে দু’ চারজনের নাম বলে মুখ লুকাতে চেষ্টা করি। কিন্তু বই আপনার হাতে তুলে দিবে এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা। বইটি সাথে থাকলে আপনাকে আর এদিক ওদিক তাকাতে হবে না, বরং মুসলিম অবদানের ফিরিস্তি বলতে বলেতেই ক্লান্ত হয়ে যাবেন, ইনশাআল্লাহ।
• গৃহ, বিদ্যালয়, বাজার, হাসপাতাল, নগর, বিশ্ব ও মহাবিশ্বসহ ৯ বিভাগে বিভক্ত এই বইতে রয়েছে ৮৯-টি অধ্যায়। কিছু অধ্যায়ের নাম: কফি, ঘড়ি, ট্রিক ডিভাইস, ক্যামেরা, বিশ্ববিদ্যালয়, গণিত, ত্রিকোণমিতি, রসায়ন, জ্যামিতি, কৃষি বিপ্লব, মুদ্রা, সার্জারি, রক্ত সঞ্চালন, ভ্যাকসিন, ফার্মাসি, মানচিত্র, নৌচালন-বিদ্যা, সমাজ বিজ্ঞান, চাঁদের কলঙ্ক, আকাশে উড্ডয়ন ... কখনো কি ভেবেছেন: এসব ক্ষেত্রেও মুসলিমরা রেখেছে যুগান্তকারী অবদান? যদি ভেবে না থাকেন, তাহলে এবার নিজের চোখে দেখুন এবং হারিয়ে যান ১০০১ মুসলিম বিস্ময়ের জগতে।
• ভ্যাকসিন নিয়ে বিশ্ব এখন তোলপাড়, কিন্তু এটার আদিতেও রয়েছে মুসলিমদের বিচরণ। আজ থেকে প্রায় ৩০০ বছর পূর্বে ইংল্যান্ডে প্রথম ভ্যাকসিন আনা হয় অটোমান তুর্কিদের থেকে।
চক্রাকার গতিকে সরলরৈখিক গতিতে রূপান্তরকারী এবং পাম্প ও ইঞ্জিনের জন্য মহাগুরুত্বপূর্ণ ‘ক্রাংক ও সংযুক্ত রড সিস্টেম’ না হলে শিল্প বিপ্লব একেবারে অসম্ভব ছিল, আর এই একটি অবদানের জন্যই বর্তমান হিসেবে মুসলিম প্রকৌশলী আল-জাযারীর একাধিক নোবেল পাওয়ার কথা।
অবাক হওয়ার মতো হলেও এগুলো কোনো কিচ্ছা-কাহিনী ও আজগুবি বয়ান নয়, বরং এগুলোর সবই যাচাইকৃত বাস্তবতা বা ফ্যাক্ট (fact)।
আপনি এমন অসংখ্য ফ্যাক্ট (fact) এবং ইতিহাসের পিছনের ইতিহাস জানতে চান, তবে আজই সংগ্রহ করুন “১০০১ মুসলিম আবিষ্কার” বইটি।