রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামসহ সমস্ত সাহাবায়ে কেরাম দ্বীনের জন্যই বেঁচে থাকতেন। এই দ্বীনের জন্যই তারা হাসিমুখে জীবন বিলিয়ে দিতেন। তারা ঘুমোতে যেতেন এই দ্বীনের যিকির নিয়ে। ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে আবারো ব্যস্ত হয়ে পড়তেন এই দ্বীনের যিকিরেই। তাদের দিন-রাত, শয়ন-জাগরণ, চিন্তা-ফিকির সবকিছুই ছিল এই দ্বীনকেই কেন্দ্র করে।
দ্বীনের দাওয়াত ও কল্যাণের পথে আহবানের ক্ষেত্রে এতটা সাফল্য কীভাবে অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলেন তারা? বরং বলা ভালো কীভাবে সক্ষম হয়েছিলেন আবু বকর? কীভাবে সক্ষম হয়েছিলেন উমর? কীভাবে সক্ষম হয়েছিলেন উসমান, আলী, তালহা ও অন্যান্য সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম আজমাইন? আরেকটু আগ্রসর হয়ে এভাবে বলা যায়-কীভাবে সক্ষম হয়েছিলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এই দ্বীনকে বহন করতে? যে দ্বীন একজন মাত্র মানুষের মাধ্যমে শুরু হয়ে তা আজ শত কোটির সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে। দোয়া করে আল্লাহ্ তায়ালা যেন মুসলমানের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি করেন।
আসুন খোঁজ নিয়ে দেখি তারা কীভাবে সফল হয়েছিলেন। কীভাবে আল্লাহ্ তায়ালা তাদের মাধ্যমে এই দ্বীনকে আজ এই পর্যায় ও অবস্থানে নিয়ে এসেছেন। চলুন তাহলে…