‘তুরস্কে পাঁচ দিন’ বইটির সামারী: মাওলানা জুলফিকার আহমাদ নকশবন্দির তুরস্কে পাচঁ দিনের সফর নিয়ে বইটি লিখেছেন ড. মুস্তফা কামাল হযরত নকশবন্দিকে সঙ্গ দেওয়ার জন্য আমেরিকা থেকে ছুটে আসেন মেডিসিন অধ্যাপক শায়েখ আব্দুস সাত্তার তিনি নকশবন্দির ভাবশিষ্য ছিলেন।হযরতের সঙ্গে থাকার জন্য তিনি এত দূর থেকে ছুটে এসেছেন। হযরত আসার পরে তারা পরিতৃপ্ত হলেন তাকে নিয়ে হোটেলে যান। তারা পাঁচ দিনের সফর সূচী তালিকা করেন তারপর পর্যায়ক্রমে তুরস্কের বিভিন্ন মুসলিম স্থাপনা ও অনেক সুন্দর জায়গা ঘুরে প্রথম দিন সান্ধ্য ভ্রমণ, ডলমাবাচে প্যালেস, গালাতা ব্রীজ, বসফরাস প্রণালী ঘুরে দেখেন। ২য় দিন তোপকাপি প্রাসাদ, রাজকীয় হারাম পরিদর্শন করেন। ৩য় দিন বসফরাস তীর, ইস্তাম্বুলের সুলেমানী মসজীদ দেখেন, সুলাইমান কাহিনী তুলে ধরেন।
মুসলিম জগতের অন্যতম স্থাপত্যবিদ খাজা মি’মার সিনান আগার সমাধি ধুরে দেখেন। ৪র্থ দিন মাওলানা জালালউদ্দিন রুমীর মাজার ও কোনিয়া যান। শেষের দিন আয়াসোফিয়া, ও আয়াসোফিয়া মসজিদ ভ্রমণ করেন পরিদর্শন করেন। এই পাঁচ দিনের সফরে হযরতের পাশে থেকে তারা অনেক মূল্যবান দ্বীনি ইসলামী কথা-বার্তা শুনেন। আসলে আল্লাহ ওলী ও বুযূর্গদের পাশে না থাকলে জীবনের মানে বোঝা যায় না।