গ্রাম্য প্রেমিকা শামসুন্নাহার তার প্রেমিক সাজুকে এক সুদীর্ঘ চিঠি লিখে, তার প্রেমিকের বাড়ি ফেরার জন্য অপেক্ষা করে আছে। সমুদ্র অলকাকে নদীর মতো বিশাল হতে বললেও সে হলো ক্ষুদ্র ফুলগাছ। অপরদিকে শ্রীতমা সেনের চরিত্র নিয়ে বাইরের পৃথিবীতে চলছে বিশ্লেষণ। প্রেমিকের দ্বারা প্রতারিত নারী না-কি হয় চরিত্রহীনা! ছয় বছর আগে স্বামীর সাথে বিচ্ছেদ হওয়ার পর দুই সন্তানকে নিয়ে এক বস্তিতে বাস করছে হুসনে আরা। গভীর রাতে বাইরের দরজায় কড়া নাড়ার শব্দে ভয়ে বুক কাঁপলেও কখনও সেই ভয় প্রকাশ না করেই লড়াই করে যাচ্ছে সে। পুরুষের বিয়ে ভাঙলেও কথা হয়। প্রতিনিয়ত চায়ের আড্ডার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে তারেক, ঘুরছে শহর থেকে গ্রামে, খুঁজছে নতুন আশ্রয়। তৃতীয় লিঙ্গের কয়েকজন এসে দাঁড়ালো মেডিকেলের কোভিড ইউনিটের সামনে, একের পর এক লাশ সৎকারের ব্যবস্থা করছে তারাই। নির্বাহী মেজিস্ট্রেট সারওয়ার কবির তাঁর শিক্ষককে জানালেন, প্রাইভেটের বেতন দিতে না পারাতে সেই শিক্ষকের বাড়িতে কাজ করতেন তাঁর মা। পথচারী দুই শিশু খাবারের উৎসবের সামনেও অনাহারে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দিনমজুরের ছেলে কলেজের প্রফেসর, বাড়ির ভেতর আজ অন্য উৎসব। নদীর বাঁধ নির্মাণ করতে গ্রামবাসী প্রস্তুত। হুজুর বললেন, দুই হাত তুলে আল্লাহকে ডাকলেই সব সমাধান। গ্রাম্য মেয়ে মনোয়ারার প্রতিবাদ। অর্ক সুন্দর জীবনের সন্ধান করছে। ভালো সাহিত্য প্রচারের নির্দেশনাওসহ জীবনের গল্পগুলোকে সাজিয়ে লেখা হয়েছে " কোন কাননের ফুল"