মসজিদ হচ্ছে আল্লাহর ঘর। বাইতুল্লাহ শরীফের অংশ। মুসলমানদের হেদায়েতের মারকায। রাসূলে আকরাম সা. এর যুগে এবং খুলাফায়ে রাশেদীনের খেলাফত আমলে মসজিদ ছিল সব কিছুর কেন্দ্র বিন্দু। মুসলমান যতদিন পর্যন্ত মসজিদের সাথে সম্পর্ক রেখে চলেছে হেদায়েতের উপর রয়েছে। যখন মসজিদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে তখন তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আবার যদি মুসলমান মসজিদের সাথে তাদের সম্পর্ক জুড়ে নেয় এবং মসজিদ থেকে প্রতি জুমুআয় দিক নির্দেশনামূলক যে বয়ান পেশ করা হয় তা মনে প্রাণে আঁকড়ে ধরে তাহলে তারা আবারও সফলতার স্বর্ণ চূড়ায় আরোহণ করতে পারে। অনেক মানুষ এমন আছে যারা ওয়াক্তিয়া নামাযে মসজিদে উপস্থিত না হতে পারলেও জুমুআর দিন ঠিকই মসজিদে হাজির হয়ে যান। সুতরাং এই দিন মসজিদের মিম্বার থেকে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে যদি দিক নির্দেশনামূলক বয়ান প্রচার করা হয় তাহলে অতি অল্প সময়ে আমাদের এই সমাজে আমূল পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ...। মসজিদ হচ্ছে আল্লাহর ঘর। বাইতুল্লাহ শরীফের অংশ। মুসলমানদের হেদায়েতের মারকায। রাসূলে আকরাম সা. এর যুগে এবং খুলাফায়ে রাশেদীনের খেলাফত আমলে মসজিদ ছিল সব কিছুর কেন্দ্র বিন্দু। মুসলমান যতদিন পর্যন্ত মসজিদের সাথে সম্পর্ক রেখে চলেছে হেদায়েতের উপর রয়েছে। যখন মসজিদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে তখন তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আবার যদি মুসলমান মসজিদের সাথে তাদের সম্পর্ক জুড়ে নেয় এবং মসজিদ থেকে প্রতি জুমুআয় দিক নির্দেশনামূলক যে বয়ান পেশ করা হয় তা মনে প্রাণে আঁকড়ে ধরে তাহলে তারা আবারও সফলতার স্বর্ণ চূড়ায় আরোহণ করতে পারে। অনেক মানুষ এমন আছে যারা ওয়াক্তিয়া নামাযে মসজিদে উপস্থিত না হতে পারলেও জুমুআর দিন ঠিকই মসজিদে হাজির হয়ে যান। সুতরাং এই দিন মসজিদের মিম্বার থেকে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে যদি দিক নির্দেশনামূলক বয়ান প্রচার করা হয় তাহলে অতি অল্প সময়ে আমাদের এই সমাজে আমূল পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ...। মসজিদ হচ্ছে আল্লাহর ঘর। বাইতুল্লাহ শরীফের অংশ। মুসলমানদের হেদায়েতের মারকায। রাসূলে আকরাম সা. এর যুগে এবং খুলাফায়ে রাশেদীনের খেলাফত আমলে মসজিদ ছিল সব কিছুর কেন্দ্র বিন্দু। মুসলমান যতদিন পর্যন্ত মসজিদের সাথে সম্পর্ক রেখে চলেছে হেদায়েতের উপর রয়েছে। যখন মসজিদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে তখন তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আবার যদি মুসলমান মসজিদের সাথে তাদের সম্পর্ক জুড়ে নেয় এবং মসজিদ থেকে প্রতি জুমুআয় দিক নির্দেশনামূলক যে বয়ান পেশ করা হয় তা মনে প্রাণে আঁকড়ে ধরে তাহলে তারা আবারও সফলতার স্বর্ণ চূড়ায় আরোহণ করতে পারে। অনেক মানুষ এমন আছে যারা ওয়াক্তিয়া নামাযে মসজিদে উপস্থিত না হতে পারলেও জুমুআর দিন ঠিকই মসজিদে হাজির হয়ে যান। সুতরাং এই দিন মসজিদের মিম্বার থেকে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে যদি দিক নির্দেশনামূলক বয়ান প্রচার করা হয় তাহলে অতি অল্প সময়ে আমাদের এই সমাজে আমূল পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ...। মসজিদ হচ্ছে আল্লাহর ঘর। বাইতুল্লাহ শরীফের অংশ। মুসলমানদের হেদায়েতের মারকায। রাসূলে আকরাম সা. এর যুগে এবং খুলাফায়ে রাশেদীনের খেলাফত আমলে মসজিদ ছিল সব কিছুর কেন্দ্র বিন্দু। মুসলমান যতদিন পর্যন্ত মসজিদের সাথে সম্পর্ক রেখে চলেছে হেদায়েতের উপর রয়েছে। যখন মসজিদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে তখন তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আবার যদি মুসলমান মসজিদের সাথে তাদের সম্পর্ক জুড়ে নেয় এবং মসজিদ থেকে প্রতি জুমুআয় দিক নির্দেশনামূলক যে বয়ান পেশ করা হয় তা মনে প্রাণে আঁকড়ে ধরে তাহলে তারা আবারও সফলতার স্বর্ণ চূড়ায় আরোহণ করতে পারে। অনেক মানুষ এমন আছে যারা ওয়াক্তিয়া নামাযে মসজিদে উপস্থিত না হতে পারলেও জুমুআর দিন ঠিকই মসজিদে হাজির হয়ে যান। সুতরাং এই দিন মসজিদের মিম্বার থেকে মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে যদি দিক নির্দেশনামূলক বয়ান প্রচার করা হয় তাহলে অতি অল্প সময়ে আমাদের এই সমাজে আমূল পরিবর্তন আসবে ইনশাআল্লাহ...।