যে কোন ব্যক্তির জন্য মাতা-পিতাই হচ্ছেন আল্লাহ তাআলার সবচেয়ে বড় নিয়ামত । সন্তানের অস্তিত্ব ,জন্ম ও লালন-পালন ইত্যাকার বিষয়ে আল্লাহর পরেই মাতা-পিতার অবদান সবচাইতে বেশি । এ কারণে সন্তানের প্রতি মাতা-পিতার অধিকারও অনেক বেশী । তাই আল্লাহ তাআলা মানব জাতির প্রতি তাঁর ইবাদত বন্দেগী করার পরই মাতা-পিতার সাথে সদ্ব্যবহার ও তাদের অধিকার আদায়ের প্রতি সমাধিক গুরুত্ব প্রদান করেছেন । আল্লাহর ইবাদত বন্দেগী করলে এবং মাতা-পিতার সাথে সদ্ব্যবহার ও তাদের অধিকার আদায় করলে, তাদের নাফরমানীর করা থেকে দূরে থাকলে একদিকে যেমন সুখী ও সমৃদ্ধশালী পরিবার ও সমাজ বিনির্মাণের মাধ্যমে মানুষের ইহজীবন শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্বাচ্ছন্দ্যের ভরপুর হয়ে উঠবে, অপরদিকে পরকালীন অনন্ত জীবন তদ্রূপ তারা লাভ করবে আল্লাহর অফুরন্ত নিয়ামত ভরা জান্নাত।সেখানেই হয়েছে সীমাহীন শান্তি ও অনাবিল সুখ-সম্ভোগ।